ই-পেপার রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপনের নতুন তালিকা প্রকাশ

আমার বার্তা অনলাইন:
০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১৭:৫২

বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস বা উৎসবগুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন বা পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।

জাতীয় দিবস ছাড়া সাজসজ্জা ও বড় ধরনের বিচিত্রানুষ্ঠান যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে। তবে রেডিও ও টেলিভিশনে আলোচনা এবং সীমিত আকারে সেমিনার/সিম্পোজিয়াম আয়োজন করা যাবে। কর্মদিবসে সমাবেশ/শোভাযাত্রা পরিহার করা হবে।

পরিপত্রে বলা হয়, কোনো সপ্তাহ পালনের ক্ষেত্রে অনুষ্ঠানসূচি সাধারণভাবে তিন দিনের মধ্যে সীমিত থাকবে। সরকারিভাবে গৃহীত কোনো কর্মসূচি যাতে অফিসের কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত না ঘটায়, তা নিশ্চিত করতে হবে এবং আলোচনা বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানাদি ছুটির দিনে অথবা অফিস সময়ের পরে আয়োজনের চেষ্টা করতে হবে।

জাতীয় পর্যায়ে যে যে দিবস বা উৎসবগুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন বা পালন করা হবে-

১. শহীদ দিবস বা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস: ২১ ফেব্রুয়ারি।

২. জাতীয় বিমা দিবস: ১ মার্চ।

৩. গণহত্যা দিবস: ২৫ মার্চ।

৪. স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস: ২৬ মার্চ।

৫. মে দিবস: ১ মে।

৬. বৌদ্ধ পূর্ণিমা: মে মাসে

৭. জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস: ৫ আগস্ট।

৮. বিজয় দিবস: ১৬ ডিসেম্বর।

৯. বড়দিন: ২৫ ডিসেম্বর।

১০. বাংলা নববর্ষ: ১ বৈশাখ।

১১. রবীন্দ্রজয়ন্তী: ২৫ বৈশাখ।

১২. নজরুলজয়ন্তী: ১১ জ্যৈষ্ঠ।

১৩. ঈদুল ফিতর: ১ শাওয়াল।

১৪. ঈদুল আজহা: ১০ জিলহজ।

১৫. ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.): ১২ রবিউল আওয়াল।

১৬. দুর্গাপূজা: পঞ্জিকা অনুযায়ী।

যে দিবস উল্লেখযোগ্য কলেবরে পালন করা যেতে পারে-

যেসব দিবস ঐতিহ্যগতভাবে পালন করা হয়ে থাকে অথবা বর্তমান সময়ে দেশের পরিবেশ সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও সামাজিকভাবে উদ্বুদ্ধকরণের জন্য বিশেষ সহায়ক, সেসব দিবস উল্লেখযোগ্য কলেবরে পালন করা যেতে পারে। উপদেষ্টারা এসব অনুষ্ঠানে সম্পৃক্ত থাকবেন এবং এ ধরনের অনুষ্ঠানের গুরুত্ব বিবেচনায় প্রধান উপদেষ্টাকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। এ পর্যায়ের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য সরকারি উৎস হতে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা যেতে পারে। এ ধরনের দিবসগুলো নিচে দেওয়া হলো-

১. জাতীয় সমাজসেবা দিবস: ২ জানুয়ারি।

২. জাতীয় টিকা দিবস: বছরের শুরুতে নির্ধারণযোগ্য।

৩. জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস: ৫ ফেব্রুয়ারি।

৪. জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস: ২৫ ফেব্রুয়ারি।

৫. জাতীয় ভোটার দিবস: ২ মার্চ।

৬. জাতীয় পাট দিবস: ৬ মার্চ।

৭. বিশ্ব আবহাওয়া দিবস: ২৩ মার্চ।

৮. জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস: ৩ এপ্রিল।

৯. আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ও জাতীয় ক্রীড়া দিবস: ৬ এপ্রিল।

১০. বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস: ৭ এপ্রিল।

১১. মুজিবনগর দিবস: ১৭ এপ্রিল।

১২. নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস: ২৮ মে।

১৩. জাতীয় চা দিবস: ৪ জুন।

১৪. বিশ্ব পরিবেশ দিবস: ৫ জুন।

১৫. মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস: ২৬ জুন।

১৬. বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস: ১১ জুলাই।

১৭. জুলাই শহীদ দিবস: ১৬ জুলাই।

১৮. জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস: ২৩ জুলাই।

১৯. জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস: ৯ আগস্ট।

২০. আন্তর্জাতিক যুব দিবস এবং জাতীয় যুব দিবস: ১২ আগস্ট।

২১. আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস: ৮ সেপ্টেম্বর।

২২. বিশ্ব পর্যটন দিবস: ২৭ সেপ্টেম্বর।

২৩. বিশ্ব নৌ দিবস: সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ।

২৪. জাতীয় উত্পাদনশীলতা দিবস: ২ অক্টোবর।

২৫. বিশ্ব শিক্ষক দিবস: ৫ অক্টোবর।

২৬. শিশু অধিকার দিবস: অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার।

২৭. আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস: ১৩ অক্টোবর।

২৮. বিশ্ব খাদ্য দিবস: ১৬ অক্টোবর।

২৯. জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস : ২০ অক্টোবর।

(প্রতি পাঁচ বছর অন্তর বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস এবং জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস একসঙ্গে উদ্‌যাপিত হবে)

৩০. জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস: ২২ অক্টোবর।

৩১. জাতীয় সমবায় দিবস: নভেম্বর মাসের প্রথম শনিবার।

৩২. বিশ্ব এইডস দিবস: ১ ডিসেম্বর।

৩৩. আন্তর্জাতিক ও প্রতিবন্ধী দিবস ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস: ৩ ডিসেম্বর।

৩৪. জাতীয় বস্ত্র দিবস: ৪ ডিসেম্বর।

৩৫. আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস: ৯ ডিসেম্বর।

৩৬. বেগম রোকেয়া দিবস: ৯ ডিসেম্বর।

৩৭. আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস এবং জাতীয় প্রবাসী দিবস: ১৮ ডিসেম্বর।

যে প্রতীকী দিবস সীমিত কলেবরে পালন করা যেতে পারে-

বিশেষ বিশেষ খাতের প্রতীকী দিবসগুলো সীমিত কলেবরে পালন করা হবে। উপদেষ্টারা এসব দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিতির বিষয় বিবেচনা করবেন। উন্নয়ন খাত হতে এসব দিবস পালনের জন্য কোনো বিশেষ বরাদ্দ দেওয়া হবে না। এ ধরনের দিবসগুলো নিচে দেওয়া হল-

১. বার্ষিক প্রশিক্ষণ দিবস: ২৩ জানুয়ারি।

২. জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস: ২ ফেব্রুয়ারি।

৩. জাতীয় ক্যানসার দিবস: ৪ ফেব্রুয়ারি।

৪. জাতীয় শহীদ সেনা দিবস: ২৫ ফেব্রুয়ারি।

৫. আন্তর্জাতিক নারী অধিকার ও আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস: ৮ মার্চ।

৬. জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস: ১০ মার্চ।

৭. বিশ্ব পানি দিবস: ২২ মার্চ।

৮. বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস: ২৪ মার্চ।

৯. বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস: ২ এপ্রিল।

১০. বিশ্ব মেধা সম্পদ দিবস: ২৬ এপ্রিল।

১১. জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস: ২৮ এপ্রিল।

১২. জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস: ২৮ এপ্রিল।

১৩. বিশ্ব প্রেস ফ্রিডম দিবস: ৩ মে।

১৪. আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস: ৮ মে।

১৫. বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস: ১৫ মে।

১৬. বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস: ৩১ মে।

১৭. বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস: ৯ জুন।

১৮. বিশ্ব খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস: ১৭ জুন।

১৯. আন্তর্জাতিক সমবায় দিবস: জুলাই মাসের প্রথম শনিবার।

২০. আন্তর্জাতিক ওজোন সংরক্ষণ দিবস: ১৬ সেপ্টেম্বর।

২১. বিশ্ব হার্ট দিবস: সেপ্টেম্বর মাসের চতুর্থ রোববার।

২২. আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস: ১ অক্টোবর।

২৩. বিশ্ব বসতি দিবস: অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার।

২৪. জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস: ৬ অক্টোবর।

২৫. বিশ্ব ডাক দিবস: ৯ অক্টোবর।

২৬. বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস: ১০ অক্টোবর।

২৭. বিশ্ব সাদা ছড়ি দিবস: ১৫ অক্টোবর।

২৮. জাতিসংঘ দিবস: ২০ অক্টোবর।

২৯. জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস: ২ নভেম্বর।

৩০. বিশ্ব ডায়াবেটিক দিবস: ১৪ নভেম্বর।

৩১. প্যালেস্টাইনি জনগণের প্রতি আন্তর্জাতিক সহমর্মিতা দিবস: ২৯ নভেম্বর।

৩২. বিশ্ব মানবাধিকার দিবস: ১০ ডিসেম্বর।

৩৩. জাতীয় জীববৈচিত্র্য দিবস: ২৯ ডিসেম্বর।

দরকারি তথ্য -

ঘ. উল্লিখিত তিন ধরনের দিবস ছাড়াও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো আরও কিছু দিবস পালন করে থাকে, যা গতানুগতিক প্রকৃতির। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দিবসগুলো পুনরাবৃত্তিমূলক এবং বর্তমান সময়ে তেমন কোনো গুরুত্ব বহন করে না। সরকারের সময় এবং সম্পদ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকারি সংস্থাগুলো এ ধরনের দিবস পালনের সঙ্গে সম্পৃক্তি পরিহার করতে পারে।

২. শিক্ষা সপ্তাহ, প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ, বিজ্ঞান সপ্তাহ, বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ (১-৭ আগস্ট), বিশ্ব শিশু সপ্তাহ (২৯ সেপ্টেম্বর-৫ অক্টোবর), সশস্ত্র বাহিনী দিবস (২১ নভেম্বর), পুলিশ সপ্তাহ, বিজিবি সপ্তাহ, আনসার সপ্তাহ, মত্স্য পক্ষ, বৃক্ষরোপণ অভিযান এবং জাতীয় ক্রীড়া সপ্তাহ পালনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনা নিয়ে কর্মসূচি গ্রহণ করবে। অনুমোদিত কর্মসূচি অনুযায়ী অনুষ্ঠানাদির আয়োজন করা হবে।

৩. জাতীয় পর্যায়ের উত্সবগুলো ব্যতীত সাধারণভাবে দিবস পালনের ক্ষেত্রে আরও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে যে-

ক. সাজসজ্জা ও বড় ধরনের বিচিত্রানুষ্ঠান যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে। তবে রেডিও ও টেলিভিশনে আলোচনা এবং সীমিত আকারে সেমিনার/সিম্পোজিয়াম আয়োজন করা যাবে। কর্মদিবসে সমাবেশ/শোভাযাত্রা পরিহার করা হবে।

খ. কোনো সপ্তাহ পালনের ক্ষেত্রে অনুষ্ঠানসূচি সাধারণভাবে তিন দিনের মধ্যে সীমিত থাকবে।

গ. সরকারিভাবে গৃহীত কোনো কর্মসূচি যাতে অফিসের কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত না ঘটায়, তা নিশ্চিত করতে হবে এবং আলোচনা বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানাদি ছুটির দিনে অথবা অফিস সময়ের পরে আয়োজনের চেষ্টা করতে হবে।

ঘ. নগদ কিংবা উপকরণ আকারে অর্থ/সম্পদ ব্যয়ের প্রয়োজন হবে না-এরূপ সাধারণ ইভেন্টগুলো ছুটির দিনে কিংবা কার্যদিবসে আয়োজন করা যাবে। যেমন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী প্রচার, পতাকা উত্তোলন (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), ঘরোয়া আলোচনা সভা, রেডিও ও টেলিভিশনে আলোচনা, পত্রিকায় প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রদান ইত্যাদি।

ঙ. কোনো দিবস বা সপ্তাহ পালন উপলক্ষে রাজধানীর বাইরে থেকে/জেলা পর্যায় হতে কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ঢাকায় আনা যথাসম্ভব পরিহার করা হবে।

চ. সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলোর নিজ নিজ অধিক্ষেত্রে সমধর্মী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসগুলো পালনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক দিবস উদ্‌যাপনকে প্রাধান্য দিয়ে এরূপ দিবসগুলো একই তারিখে একত্রে পালন করা আবশ্যক। মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলো প্রযোজ্য ক্ষেত্রে এসব বিষয়ের সারসংক্ষেপ উপদেষ্টা পরিষদে-বৈঠকে উপস্থাপনের লক্ষ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরণ করবে।

৪. উপর্যুক্ত সিদ্ধান্তগুলো যথাযথভাবে প্রতিপালনের জন্য সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থাকে অনুরোধ করা হয়েছে।

৫. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদ্‌যাপন/পালনসংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক জারি করা ২১ অক্টোবর ২০২৪ তারিখের ০৪.০০.০০০০.৪১৬.২৩.০০২.১৭.৬১৪ সংখ্যক পরিপত্র বাতিল করা হলো।

৬. জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো এবং তা অবিলম্বে কার্যকর হবে।

আমার বার্তা/এমই

বাংলাদেশে আমরা ভিন্নমতকে প্রতিষ্ঠা করতে চাই: ফাওজুল কবির

অন্তর্বর্তী সরকারের সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বীরপ্রতীক সিরাজ

জলবায়ু পরিবর্তনে নারীর উদ্ভাবনী উদ্যোগেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পরিবার-অর্থনীতি

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন,

জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলায় নারী উদ্যোক্তাদের অতিরিক্ত অর্থায়ন প্রয়োজন

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, আন্তর্জাতিকভাবে সরকারি পর্যায়ে ঝুঁকি মোকাবিলার তহবিল থেকে জলবায়ু

বাণিজ্যিক আদালত শিগগিরই বাস্তবে রূপ নিচ্ছে: চট্টগ্রামে প্রধান বিচারপতি

বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠা বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মায়ানমারে পাচারকালে ৭ লাখ টাকার পণ্য ও ওষুধসহ ৬ জন আটক

ভারতের পর্যটনরাজ্য গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩

৭ ডিসেম্বর ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা

ওরা নির্বাচনকে পেছানোর জন্য পাগল হয়ে গেছে: রেজাউল করীম

আমিরুলের চতুর্থ হ্যাটট্রিকে বিশ্বকাপে কোরিয়াকে হারাল বাংলাদেশ

আসন সমঝোতায় নয়, জোট হবে ন্যায্যতার বিচারে: নুরুল হক নূর

বাংলাদেশে আমরা ভিন্নমতকে প্রতিষ্ঠা করতে চাই: ফাওজুল কবির

গজারিয়ায় ধানের শীষ মনোনীত প্রার্থীকে স্বাগত জানাতে জনতার ঢল

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর

বলাকা কমিউটারের ইঞ্জিন বিকল, ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ

ফ্যাসিস্টরা পালালেও ফ্যাসিজমের কালো ছায়া কাটেনি: জামায়াত আমির

জলবায়ু পরিবর্তনে নারীর উদ্ভাবনী উদ্যোগেই ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পরিবার-অর্থনীতি

জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলায় নারী উদ্যোক্তাদের অতিরিক্ত অর্থায়ন প্রয়োজন

একটি দল বুঝে গেছে নির্বাচনে জনগণ তাদের লালকার্ড দেখাবে

বাণিজ্যিক আদালত শিগগিরই বাস্তবে রূপ নিচ্ছে: চট্টগ্রামে প্রধান বিচারপতি

সিএমপির ১৬ থানার ওসি রদবদল

বিএনপি সবসময়ই ‘পলিটিক্স অফ কমিটমেন্টে’ বিশ্বাসী: রিজভী

কিন্ডারগার্টেনের জন্য সরকারি নীতিমালার আশ্বাস আমিনুল হকের

খালেদা জিয়াকে নিয়ে গুজব না ছড়ানোর আহ্বান ডা. জাহিদের

মালয়েশিয়ায় বেড়ে চলেছে ডিজিটাল ই-ওয়ালেটের ব্যবহার