ই-পেপার বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২

অগোছালো শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার জরুরি

আলিমা আফরোজ লিমা
১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১৫:৫৫
আপডেট  : ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১৬:১৪

শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। একটি জাতিকে ধ্বংস করার জন্য শিক্ষা ক্ষেত্রকে ধ্বংস করা যথেষ্ট।সুষ্ঠু এবং সাবলীল শিক্ষা ব্যবস্থার অন্যতম অন্তরায় জাল সনদ।জাল সনদের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের আড়ালে বৈধ সনদধারী আজ শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষকের অবস্হান হারাতে বসেছে।

এরূপ শিক্ষা ব্যবস্হায় প্রকৃত শিক্ষা এবং জাতির উন্নয়ন সম্ভব নয়।এজন্য নতুন রাষ্ট্র গড়ার প্রথম পদক্ষেপ হওয়া উচিত শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণ।জাল সনদের অন্তরালে প্রকৃত সনদধারীরা যেন হারিয়ে না যায় সেটা নিশ্চিত করা। একমাত্র বৈধ সনদধারীদের যোগ্য সম্মান এবং শ্রেণীকক্ষে পাঠদানের ব্যাবস্থা করে দেওয়ার মাধ্যমেই শিক্ষা ব্যবস্থাকে কলুষমুক্ত করা সম্ভব।

এক্ষেত্রে সৎ উদ্দেশ্য এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা একান্ত কাম্য। বিগত সরকারের আমলে শিক্ষা ক্ষেত্রে যে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা এবং ঘুষ বাণিজ্য চলেছে তা একটি জাতির জন্য অত্যন্ত দুঃখ জনক।এই কলুষিত শিক্ষা এবং নিয়োগ ব্যবস্থাকে অচিরেই কলুষমুক্ত করে জাতিকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার সুযোগ বতর্মান বৈষম্য বিরোধী সরকারকেই করে দিতে হবে। তা না হলে ভূত সর্ষের ভিতরেই থেকে যাবে।

আজকে বৈধ সনদধারী শিক্ষকেরা রাস্তায় অধিকারের আন্দোলন করে আর অবৈধ সনদধারী শিক্ষক হিসেবে দেদারসে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এ কেমন শিক্ষা ব্যবস্থা? এই হেন অবস্থা থেকে শিক্ষা ক্ষেত্রকে মুক্তির জোর দাবি জানাচ্ছি।পত্র পত্রিকাসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় নানা রকম জাল সনদের তথ্যাদি একে একে বের হয়ে আসছে।

অর্থের বিনিময়ে সনদ বিক্রি, একই রোল নম্বর ব্যবহার করে একাধিক ব্যাক্তিকে নিয়োগ। এছাড়া নিয়োগ বাণিজ্যে মেতে উঠা ফ্যাসিষ্ট সরকারের অগোছালো শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার জরুরী। শিক্ষা ক্ষেত্র থেকে বৈষম্য দূর মানে জাতিকে কলুষিত অধ্যায় থেকে মুক্ত করা। এক্ষেত্রে সরকারের সদয় দৃষ্টি কামনা করছি।

লেখক : শিক্ষক ও অনলাইন নিউজ এডিটর, দৈনিক আমার বার্তা।

আমার বার্তা/আলিমা আফরোজ লিমা/এল/এমই

ইসরায়েল গাজা ও লেবাননের উপর আগ্রাসন বন্ধ করবে কবে?

জাতিসংঘ কর্তৃক ইসরায়েল গাজার যুদ্ধবন্ধের শান্তিচুক্তি সম্পাদন হলে যুদ্ধ বন্ধ হয়ে যায়। এক সপ্তাহ না

মুসলিমদের প্রতি আগ্রাসন : ভারত যেন আরেক ইসরাইল

দক্ষিণ এশিয়ায় বৃহত্তম রাষ্ট্র ভারত। প্রায় ২৮টি রাজ্য নিয়ে গঠিত এই দেশ। এই দেশে বিভিন্ন

মোবাইল ছেড়ে বই পড়ি

বই পড়া শব্দদ্বয় দ্বারা প্রকৃতপক্ষে কয়েকটি বিষয় বোঝানো হয়। সেগুলো হলো আমাদের পাঠ্যবই যা ছাত্রাবস্থায়

রক্ত দিয়েও যে দেশের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি

শত শত মানুষের বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে স্বৈরাচার মুক্ত হলো দেশ। জীবনবাজি রেখে নতুন করে
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ব্রাহ্মণপাড়ায় ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তোলনের অভিযোগে এক লক্ষ টাকা জরিমানা

নাস্তা খেয়েও এসআই সুজন বাদ পড়লেন ‘নাস্তা না খেয়ে বিশৃঙ্খলা’ করার অভিযোগে

আরও দুই হাজার কোটি টাকার শরিয়াহ বন্ড ছাড়ছে সরকার

আজারবাইজানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চান প্রধান উপদেষ্টা

গুরুতর অভিযোগে সিটিটিসির সাবেক এডিসি ইশতিয়াক গ্রেপ্তার

ট্রফি জিতেই শুরু, কথা রেখেছেন হান্নান সরকার

ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত

ঢাকার মূল সড়কে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না

গভীর রাতে বৈষম্যবিরোধীর দুই কর্মীকে কোপাল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পূর্ব জেরুজালেম ও পশ্চিম তীরের মতো গাজাও ফিলিস্তিনের অংশ: এরদোগান

স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়: ড. দেবপ্রিয়

অপকর্ম বন্ধ না করলে বিএনপিকেও ছুড়ে মারবে জনগণ: ফখরুল

কোম্পানির মুনাফার জায়গা গোখাদ্য হতে পারে না: ফরিদা আখতার

ভিসা সহজীকরণ নিয়ে বাংলাদেশ-আজারবাইজানের আলোচনা

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়

পিএসসিকে চাপ দেওয়ার মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে: আসিফ মাহমুদ

বিপদ বাড়াচ্ছে খোলা তেল, ভিটামিন সমৃদ্ধ প্যাকেজিংয়ের তাগিদ

শেষ সেশনে ব্যাটিং ধসে ৬৪ রানের লিড নিয়ে দিন শেষ করেছে বাংলাদেশ

গাজীপুর সিটির সাবেক মেয়র মান্নানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া