মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া লঞ্চঘাটের কাঠের তৈরি জেটি পদ্মা নদীর তীব্র স্রোতে ভেঙে পড়েছে। এতে যাত্রী সাধারণের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করলেও হঠাৎ জেটিটি নদীতে বিলীন হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা।
দুই দিন আগে শুরু হওয়া ভাঙন আরও তীব্র হয়ে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ভোরে আপ পয়েন্টের জেটিটি সম্পূর্ণরূপে নদীগর্ভে চলে যায়।
জরুরি ভিত্তিতে লঞ্চগুলোকে স্থানান্তর করে ২ নম্বর ফেরিঘাটে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। ফলে যাত্রীদের বাসস্ট্যান্ড থেকে বিকল্প ঘাটে যেতে হচ্ছে পায়ে হেঁটে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে।
পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধি ও প্রবল স্রোতের কারণে অন্য একটি জেটিও নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। এর সম্মুখভাগ ইতোমধ্যে পানির নিচে তলিয়ে গেছে। লঞ্চের মাস্টার ও সুকানিরা অভিযোগ করেছেন, বর্ষা মৌসুমে প্রতিবছর ভাঙন দেখা দিলেও কর্তৃপক্ষ আগাম কোনো প্রস্তুতি নেয় না, যার ফলে এবার বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটেছে।
বিআইডব্লিউটিএর আরিচা নদী বন্দরের উপ-পরিচালক মো. সেলিম শেখ বলেন, ‘লঞ্চের পন্টুনে ওঠার কাঠের জেটিটি পানির স্রোতে ধসে পড়েছে। তবে লঞ্চ সার্ভিস যেন বন্ধ না হয়, সেজন্য তা অস্থায়ীভাবে ২ নম্বর ফেরিঘাটে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী নেপাল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘ভাঙন প্রতিরোধে প্রাথমিকভাবে ১ হাজার জিও ব্যাগ প্রস্তুত করা হয়েছে এবং দুপুর নাগাদ তা ফেলা শুরু হয়েছে। দ্রুতই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত দুই দিনের ভাঙনে ঘাট এলাকার প্রায় ২০০ মিটার অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ঝুঁকিতে রয়েছে যাত্রী ছাউনির শেড, অস্থায়ী দোকানপাট ও পুরো ঘাট এলাকা।’
এদিকে হঠাৎ ভাঙনের কারণে যাত্রীদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। অনেকে ঘাটে এসে লঞ্চ না পেয়ে বিপাকে পড়ছেন। স্থানীয়রা বলছেন, বর্ষা শুরুর আগেই নদী ভাঙন প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিলে এমন দুর্ভোগ হতো না।
মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া লঞ্চঘাটের কাঠের তৈরি জেটি পদ্মা নদীর তীব্র স্রোতে ভেঙে পড়েছে। এতে যাত্রী সাধারণের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করলেও হঠাৎ জেটিটি নদীতে বিলীন হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা।
দুই দিন আগে শুরু হওয়া ভাঙন আরও তীব্র হয়ে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ভোরে আপ পয়েন্টের জেটিটি সম্পূর্ণরূপে নদীগর্ভে চলে যায়।
জরুরি ভিত্তিতে লঞ্চগুলোকে স্থানান্তর করে ২ নম্বর ফেরিঘাটে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। ফলে যাত্রীদের বাসস্ট্যান্ড থেকে বিকল্প ঘাটে যেতে হচ্ছে পায়ে হেঁটে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে।
পদ্মা নদীর পানি বৃদ্ধি ও প্রবল স্রোতের কারণে অন্য একটি জেটিও নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। এর সম্মুখভাগ ইতোমধ্যে পানির নিচে তলিয়ে গেছে। লঞ্চের মাস্টার ও সুকানিরা অভিযোগ করেছেন, বর্ষা মৌসুমে প্রতিবছর ভাঙন দেখা দিলেও কর্তৃপক্ষ আগাম কোনো প্রস্তুতি নেয় না, যার ফলে এবার বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটেছে।
বিআইডব্লিউটিএর আরিচা নদী বন্দরের উপ-পরিচালক মো. সেলিম শেখ বলেন, ‘লঞ্চের পন্টুনে ওঠার কাঠের জেটিটি পানির স্রোতে ধসে পড়েছে। তবে লঞ্চ সার্ভিস যেন বন্ধ না হয়, সেজন্য তা অস্থায়ীভাবে ২ নম্বর ফেরিঘাটে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জে টাকা ছাড়া সেবা মেলে না ভূমি অফিসে, দালালদের দৌরাত্ম্য
বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী প্রকৌশলী নেপাল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, ‘ভাঙন প্রতিরোধে প্রাথমিকভাবে ১ হাজার জিও ব্যাগ প্রস্তুত করা হয়েছে এবং দুপুর নাগাদ তা ফেলা শুরু হয়েছে। দ্রুতই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত দুই দিনের ভাঙনে ঘাট এলাকার প্রায় ২০০ মিটার অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ঝুঁকিতে রয়েছে যাত্রী ছাউনির শেড, অস্থায়ী দোকানপাট ও পুরো ঘাট এলাকা।’
এদিকে হঠাৎ ভাঙনের কারণে যাত্রীদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। অনেকে ঘাটে এসে লঞ্চ না পেয়ে বিপাকে পড়ছেন। স্থানীয়রা বলছেন, বর্ষা শুরুর আগেই নদী ভাঙন প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিলে এমন দুর্ভোগ হতো না।
আমার বার্তা/এল/এমই